English Grammar ( Letter and Alphabet ) | বর্ণ এবং বর্ণমালা


Letter and Alphabet  ( বর্ণএবং বর্ণমালা)


Letter and Alphabet , বর্ণএবং বর্ণমালা, Classification of Alphabet, Definition of Alphabet,Definition of Letter.
Letter and Alphabet 



Definition of  Letter

আমরা যখন কথা বলি তখন মখে আওয়াজ করি কিন্তু যখন মনের ভাব লিখে প্রকাশ করি তখন প্রতিটি Sound বা ধ্বনির জন্যে একটি করে Symbol (সংকেত) বা চিহ্ন ব্যবহার করি। তাই ধ্বনিই হচ্ছে ভাষার একক। যেমনঃ মুখে যদি অ বলি তবে অ হলো ধ্বনি। আর যদি অ লিখি তখন অ হবে ধ্বনির লিখিত রূপ বা অক্ষর। ইংরেজি ভাষায় মোট ২৬ টি Letter বা বর্ণ আছে। Letter -যে সব প্রতীক বা সাংকেতিক চিহেৃর দ্বারা ভাষা লিখে প্রকাশ করা হয় তাকে Letter বা বর্ণ বলে।

ইংরেজী Letter গুলোকে দুভাগে ভাগ করা হয়েছে।

(i) Capital Letter (ii) Small Letter.

(i) Capital Letter: A B C D E F G H I J K L M N O P Q R S T U V W X Y Z.

(ii) Small Letter: a b c d e f g h i j k l m n o p q r s t u v w x y z.


Definition of Alphabet

Alphabet বলতে ইংরেজীর ২৬ টি বর্ণমালাকে বুঝায়। Pronunciation of Alphabet (প্রোনানসিয়েশন অফ্ অ্যালফাবেট) বর্ণের উচ্চারণ:

 (1) A (এ) = যদিও অ (এ) উচ্চারণ করা হয় তবে ‘A book’ ‘a cat’ এ ধরনের Word I Sentence এর সময় এর উচ্চারণ হয় ‘আ’ যা গলার ভিতর থেকে আসে এবং উচ্চারণের সময় মখু গহ্বর ফাঁক হবে।
(2) B (বি) = বি উচ্চারণ একটু জোরে হবে এবং জিহ্বার মাঝ থেকে উচ্চারিত হবে।
(3) C (সি) = সি উচ্চারণের সময় প্রায় দাঁত বন্ধ থাকবে এবং জিহ্বার শেষ প্রান্ত— থেকে উচ্চারিত হবে।
(4) D (ডি) = এটা Hard Sound বেশ জোরে উচ্চারিত হবে।
(5) E (ই) = গলার ভিতর থেকে উচ্চারিত হবে।
(6) F (এফ) = জিহ্বার আগা থেকে উচ্চারিত হবে।
(7) G (জি) = দাঁত বন্ধ থাকবে কিন্তু গলার ভিতর থেকে উচ্চারণ করতে হবে।
(8) H (এইচ) = এটা Hard Sound জোরে উচ্চারিত হবে। জিহ্বার আগা সামান্য উল্টিয়ে যাবে।
(9) I (আই) = গলার ভিতর থেকে আসবে।
(10) J (জে) = জিহ্বার মাঝখান থেকে উচ্চারিত হবে।
(11) K (কে) = ‘কে’ এবং ‘খে’ এর মাঝামাঝি যে উচ্চারণ সেভাবে উচ্চারিত হবে। এটাও Hard Sound
(12) L (এল) = জিহ্বা উপরের তালুতে ঠেকবে।
(13) M (এম) = গলার ভিতর থেকে উচ্চারিত হবে।
(14) N (এন) = জিহ্বা উল্টিয়ে গলার ভিতর থেকে উচ্চারিত হবে।
(15) O (ও) = ঠোঁট থেকে উচ্চারিত হবে।
(16) P (পি) = ঠোঁট থেকে উচ্চারিত হবে।
(17) Q (কিউ) = জিহ্বা উল্টিয়ে গলার ভিতর থেকে উচ্চারিত হবে।
(18) R (আর) = জিহ্বা উল্টিয়ে একেবারে উপরের তালুর সাথে ঠেকবে।
(19) S (এস) = গলার ভিতর থেকে উচ্চারিত হবে।
(20) T (টি) = ‘টি’ ও ‘ঠি’ এর মধ্যের মাঝামাঝি উচ্চারণ।
(21) U (ইউ) = জিহ্বা উল্টিয়ে উচ্চারিত হবে।
(22) V (ভি) = ‘ভি’ ও ‘বি’ এর মাঝামাঝি উচ্চারণ।
(23) W (ডব্লিউ) = ডবল ইউ উচ্চারিত হবে। জিহ্বা উল্টিয়ে উচ্চারিত হবে।
(24) X (এক্স) = জিহ্বার মাঝ থেকে উচ্চারিত হবে।
(25) Y (ওয়াই) = মুখ ভরে উচ্চারণ করতে হবে।
(26) Z (জেড) = এটাও Hard Sound বেশ জোরে উচ্চারিত হবে।

যদিও Alphabet সম্মন্ধে মোটামুটি প্রত্যেকেরই জ্ঞান আছে তথাপি যেভাবে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সেভাবে উচ্চারণ করা না হলে বা Practice না করলে Perfect উচ্চারণ আসবে না। সুতরাং নির্দেশিত উপায়ে Practice করুন সঙ্গে পড়া ও চালিয়ে যান।

Classification of Alphabet

ইংরেজি Alphabet বা বর্ণমালা উচ্চরণের ভিন্নতার জন্যে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যেমনঃ 

১.  Vowel বা স্বরবর্ণঃ যে সব বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া নিজে নিজেই উচ্চারিত হতে পারে, তাকে
Vowel বা স্বরবর্ণ বলে। ইংরেজিতে Vowel বা স্বরবর্ণ পাচটি। এগুলো হলো: a, e, i, o, u.

২.  Consonant বা ব্যঞ্জনবর্ণঃ যে সব বর্ণ অন্য বর্ণের সাহায্য ছাড়া উচ্চারিত হতে পারে না, তাকে Consonant বা ব্যঞ্জনবর্ণ
বলে। ইংরেজিতে একুশটি। এগুলো হলো : b, c, d, f, g, h, j, k, l, m, n, p, q, r, s, t, v, w,
x, y, z.

No comments

Powered by Blogger.